Farhat Afzal studied architecture to broaden her horizon and to think outside the box. Farhat also writes about the thoughts that goes through young minds, including masculinity, our day to day, urban hurdle of moving in our streets, to quarter life crisis faced by young people regarding key decisions in their lives. Now she is using her critical thinking to question how we were taught following colonial and then a modern style, heavily influenced by the west. Farhat is now pursuing a PhD in architecture at the University of Cincinnati and is also baffled by how unsustainable the modern American lifestyle is!
Farhat enjoys photographing old buildings, documenting her reading habits on Instagram, and maintaining her blog at farhatafzal.com
স্থাপত্য নিয়ে পড়াশুনা করলেও, ফারহাত আফজাল নিজেকে স্থপতির চেয়ে স্থাপত্যের গবেষক হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। বাংলাদেশ থেকে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশুনা শেষ করে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ সিন্সিন্নাটিতে পি এইচ ডি করছেন। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তরুণ সমাজ, নগর উন্নয়ন, ও স্থাপত্যের ইতিহাস নিয়ে লেখালিখি করেছেন। স্থাপত্য ও নির্মাণ শিল্পের যে প্রভাব প্রকৃতি ও পরিবেশে পড়ে, সেটা নিয়ে কাজ করার অনেক আগ্রহ আছে তার। তার মঙ্গল মন্ত্র হচ্ছে, একটি দেশের নাগরিক হিসেবে, সকল শ্রোতাদের তিনি পরিবেশ বান্ধব উদ্যোগ নেয়ার ব্যাপারে আহ্বান জানাতে চান।

Priti’s passion for working in the slums of India with her dad, encouraged her to dedicate her engineering career to improve the lives of people, by providing quality infrastructure across Asia, Africa and the UK. Priti has been awarded as one of the top 50 women in engineering as well as the top 100 academics for policy making. Priti holds many influential positions, as the Director of Bartlett School of Sustainable Construction, a Fellow of the Institution of Civil Engineers, as the founder of Engineering for International Development Research Centre, and several charity trustee roles. Priti also got invited to present the importance of investing in sustainable infrastructure to the UK parliament. Priti conveys strong messages about the absence of infrastructure though stand-up comedy, which can be found here https://www.facebook.com/watch/?v=1147542435847289

Shahriar Caesar Rahman, is passionate about saving wildlife in Bangladesh. As a child, growing up in New York city, he volunteered to save the urban animals there. This inspired him to form his own charity ‘Creative Conservation Alliance’. Caesar has been working patiently for over 15 years to bring changes to the mindsets and policies on wildlife conservation. He is a champion for community based conservation, and won many prestigious awards worldwide. As we modernise and build new cities, we should not forget to make space for other species and let nature heal our planet.

শাহরিয়ার সিজার রহমান, বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষনের বিষয়ে, বিগত ১৫ বছর ধরে কাজ করছেন। শৈশবে নিউ ইয়র্ক শহরে বেড়ে ওঠার সময়ে তিনি সেখানকার শহুরে প্রাণীদের বাঁচাতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছিলেন। এখন সিজার 'ক্রিয়েটিভ কনজারভেশন অ্যালায়েন্স' প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে, আমাদের মন-মানসিকতা এবং নীতিমালা পরিবর্তনে ধৈর্যের সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন।